নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমন দিবস মুবারকের দিন
কুল-কায়িনাত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করলেও শয়তান ঈদ পালন বা খুশি হতে পারেনি বরং
সে সেদিন সবচেয়ে অখুশি হয়ে অনেক কেঁদে ছিলো।
ইবনে কাছীর রহমতুল্লাহি আলাইহি এর ‘আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া’-র ২য় খন্ড, ১৬৬ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছেঃ
أن إبليس رن أربع رنات حين لعن وحين أهبط وحين ولد رسول الله صلى الله عليه وسلم وحين أنزلت الفاتحة
ইবলিশ শয়তান জীবনে ৪ বার খুব বেশি কেঁদেছে-
১. আল্লাহ যখন তাকে অভিশপ্ত হিসেবে ঘোষণা দিলেন,
২. যখন তাকে বেহেস্ত থেকে বিতাড়িত করা হল,
৩.নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর দুনিয়াতে আগমনের সময় এবং
৪. সূরা ফাতিহা নাযিল হবার সময়
অর্থাৎ ইবলিশ ব্যতিত সকলে এ দিবস আনন্দের সাথে পালন করেছিল তথা ঈদ উদযাপন
করেছিল। আজও তামাম বিশ্বের মুসলমান এই বরকতময় দিনে ঈদ তথা খুশি প্রকাশ করে।
অন্যদিকে শুধুমাত্র ইবলিশের চেলারা-ই এ দিবসে অখুশি হয়, মন খারাপ করে বসে
থাকে, বিদাত বলে ফতোয়া দেয়। দেবে নাইবা কেন? শয়তানের অনুসারী বলে কথা।
Home
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমন দিবস মুবারকের দিন কুল-কায়িনাত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করলেও শয়তান ঈদ পালন বা খুশি হতে পারেনি