আসন্ন পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে- নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাসহ সার্বিক সাহায্য সহযোগিতা করা সরকারের জন্য ফরয

পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “আমার আগমন মূর্তি ও বাজনা ধ্বংস করার জন্য।” অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “গান-বাজনা মনের মধ্যে নেফাকী পয়দা করে।” সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার মধ্যে গান-বাজনা হারাম ও নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মুসলমান দেশে প্রকাশ্যে গান-বাজনা বা নৃত্যের আসর বসে। এই হারাম কাজকে সরকার সমর্থন করে এবং সাহায্য-সহায়তা করে। সরকার ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। এই হারাম অশ্লীল ও বেহায়াপনা কাজে এত নিরাপত্তা! অথচ প্রতিবছর পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আসলে নিরাপত্তা তো দূরের কথা সরকারের তরফ থেকে অন্য কোনো সাহায্য-সহায়তাও পাওয়া যায় না। অথচ পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের বড় দ্বীনী উৎসব। এই দিন আমাদের প্রিয় রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়াতে তাশরীফ মুবারক আনেন। এখন আমাদের দেখার বিষয়- সরকার যদি নিজেকে মুসলমান দাবি করে, তাহলে এর চেয়ে বহুগুণে নিরাপত্তাসহ সার্বিক সহায়তা করে তা প্রমাণ করুক।
পূর্ববর্তী পোস্ট
পরবর্তী পোস্ট